উপন্যাসটি পড়তে গিয়ে প্রথমে মনে হবে ভাটি অঞ্চল থেকে জোয়ারে ভেসে আসছে গল্পটি। তারপর, একটা চায়ের দোকান, কিছুটা নীরবতার কোলাহল, চাঁদের ম্লান আলোর বয়সি অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংকার, বাস্তবতা মোড়ানো চা-দোকানদারের জীবন, নীল ফ্রগ পরা রহস্যের আলো-আঁধারের কিশোরীই গল্পের বর্তমান অথবা ভবিষ্যৎ। অপরিচিত এবং অদৃশ্য আতঙ্কের সামনে কয়েকটি আগন্তুক গাছ। এ নিঃশব্দতায় উপন্যাস তার নিজের গল্প বলতে বলতে আমাদের নিয়ে যাবে এক জাদুবাস্তবতার পৃথিবীতে।
মতি মিয়া আর তার চায়ের দোকানে আসা অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংক কর্মকর্তা এখলাছ সাহেব, লাল রঙের ফ্রক পরা নাফিলা; এ তিনটি চরিত্র জমাট বাঁধে শীতে কাঁপা অন্ধকারে। ঠিক এমন সময়ে নিস্তব্ধতা ভাঙা পাখির ডাক যেন নিয়ে আসে আরও ভয়ানক প্রাগৈতিহাসিক নিঃসঙ্গতা। এ নিস্তব্ধতাময় আবহেই উপন্যাসের যাত্র। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন …………….