কবি ও ঔপন্যাসিক আব্দুল্লাহ শুভ্র ‘তৎপুরুষ’ উপন্যাসে মানবজীবনকে শেষ পরিণতিতে ইতিবাচক অনুধ্যানে উপস্থাপন করেছেন। নর-নারী সম্পর্কের জটিল খোল-নলচের স্বরূপ উন্মোচনে খল কিংবা প্রতারক চরিত্রের অনিবার্য আবির্ভাব কাহিনিকে নাটকীয় করে তুলেছে সত্য কিন্তু এসব ক্ষেত্রে ঘটনার চমক থাকলেও শেষ পর্যন্ত মানুষের অপরিসীম ত্যাগ, সহিষ্ণুতা আর উত্তম জীবনের আকাঙ্ক্ষা সমুজ্জ্বল হয়ে উঠেছে। নামকরণের ক্ষেত্রে তিনি ভিন্ন পথের যাত্রী। ‘তৎপুরুষ’ বাংলা ভাষার একটি ‘সমাসে’র নাম, তবে এই বিশেষ্য পদটি দিয়ে ‘সেই পুরুষ’, ‘পরমপুরুষ’ প্রভৃতি আলোচ্য উপন্যাসের মূল প্রতিপাদ্যের জন্য অভিনব। নায়িকা গুলেনূরের জীবনে সেই ব্যক্তিটি কে? পরপুরুষ সালামত নাকি স্বামী সুলতান? অসম বয়সী নারীর প্রতি পুরুষের আকর্ষণ, জীবনের অতৃপ্তি বোধ থেকে রহস্যময় ছায়ামানবীর বারবার আগমন ও প্রস্থান এবং গ্রামীণ সমাজে সংগ্রামরত নারীর ব্যক্তিত্ব-চেতনা আর জেলজীবন ও পল্লিজীবনে একজনের ব্যক্তিগত স্পেসের মধ্যে অন্যের মাতব্বরি প্রভৃতি প্রসঙ্গ কথাকার আব্দুল্লাহ শুভ্র কুশলী বাকভঙ্গিমায় রূপায়িত করেছেন। দৈনিক সমকাল থেকে সম্পূর্ন লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন